Historical Khulna with there foods (খুলনার ইতিহাস-ঐতিহ্য ও বিখ্যাত খাবার)

 বৃটিশ ভারত তথা অবিভক্ত বাংলার প্রথম মহকুমা খুলনা -১৯৮৩ সালের প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস - পূর্বকালে আয়তনের হিসেবে ছিল বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম জেলা।লোকসংখ্যায় দশম।এসময় ‘খুলনা জেলা’ বলতে বুঝাতো খুলনা সদর ,বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা মহকুমা-র সম্মিলিত ভূভাগকে (অতঃপর প্রায়শ ‘বৃহত্তর খুলনা’ হিশেবে উল্লিখিত), যার মোট আয়তন ছিল ৪,৬৯৭ বর্গমাইল (নদী এলাকাসহ)। তবে প্রশাসনিক পুর্বিন্যাসের কারনে খুলনার পরিমাণফল দাঁড়ায় ৪,৩৯৪ বর্গকিলোমিটার; এবারে হয় দেশের চতুর্থ বৃহত্তম জেলা।

১.খুলনা জেলাঃ খুলনা জেলার উপজেলা সমূহ
কয়রা উপজেলা
ডুমুরিয়া উপজেলা
তরেখাদা উপজেলা
দাকোপ উপজেলা
দিঘলিয়া উপজেলা
পাইকগাছা উপজেলা
ফুলতলা উপজেলা
বটিয়াঘাটা উপজেলা
রূপসা উপজেলা



দর্শনীয় স্থানঃ
সুন্দরবনঃ

নদী পথে : খুলনা লঞ্চঘাট খেকে লঞ্চযোগে সুন্দরবন যাওয়া যাবে। রাতে ও সকালে লঞ্চ রয়েছে।
সড়ক পথে : খুলনা খেকে বাসযোগে কয়রা হয়ে সুন্দরবন যাওয়া যায়

শিরোমণি স্মৃতিসৌধঃ

খুলনা থেকে বাসে ফুলতলা যাবার পথে শিরোমনি বাসস্ট্যান্ডে নামতে হয়। পরে স্থানীয় হালকা যানবাহনে করে যাওয়া যায়।
গল্লামারী বধ্যভূমিঃ
খুলনা শহরের সোনাডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড থেকে রিক্সা কিংবা অটোরিক্সায় যাওয়া যায়।

রূপসা নদীর তীরে বীরশ্রেষ্ঠর মধ্যে অন্যতম রুহুল আমিনঃ

খুলনা থেকে বাসে রূপসা উপজেলায় পৌঁছে স্থানীয় যানবাহনে বাগমারা গ্রামে যাওয়া যায়।
কবি কৃষ্ণচন্দ্র ইনস্টিটিউট

খুলনা জেলার দিঘলিয়া উপজেলার সেনহাটি ইউনিয়ন বাজারের প্রাণকেন্দ্রে কবি কৃষ্ণচন্দ্র ইনস্টিটিউটের অবস্থান। খুলনা জেলা থেকে সড়ক পথ বা নদী পথে সেনহাটি বাজার আসা যায়। এছাড়া দিঘলিয়া উপজেলা থেকে সড়ক পথে ভ্যান/ইজিবাইক যোগে সেনহাটি বাজারে আসা যায়।

বকুলতলা (জেলা প্রশাসকের বাংলো)

 খুলনা শহরে রূপসা নদীর তীরে জেলা প্রশাসক মহোদয়ের বাংলো। জেলা প্রশাসক মহোদয়ের উদারতায় যে কোন সময় পরিদর্শনের অনুমতি পাওয়া যায়
স্যার পি.সি. রায়ের বাড়িঃ

খুলনা থেকে বাসে পাইকগাছা যাবার পথে, রাড়ুলী পাইকগাছা সংযোগ সড়কে নেমে, সেখান থেকে রিক্সা কিংবা অটোরিক্সায় যাওয়া যায়
বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্বপুরুষের বসতভিটা (পিঠাভোগ)
খুলনা থেকে বাসে রূপসা উপজেলায় গিয়ে সেখান থেকে স্থানীয় যানবাহন পাওয়া যায়।
বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শ্বশুর বাড়ি, দক্ষিণডিহিঃ

খুলনা থেকে বাসে ফুলতলা উপজেলায় গিয়ে, সেখান থেকে অটোরিক্সা কিংবা স্থানীয় বাহনে যাওয়া যায় ।
১০
 সুন্দরবনের কটকা
নদী পথে : খুলনা লঞ্চঘাট খেকে লঞ্চযোগে কটকা যাওয়া যাবে। রাতে ও সকালে লঞ্চ রয়েছে।
 
১১
 সুন্দরবনের দুবলার চর

নদী পথে : খুলনা লঞ্চঘাট খেকে লঞ্চযোগে সুন্দরবনের দুবলার চর যাওয়া যাবে। রাতে ও সকালে লঞ্চ রয়েছে।
১২
 সুন্দরবনের হিরণ পয়েন্টঃ

নদী পথে : খুলনা লঞ্চঘাট খেকে লঞ্চযোগে সুন্দরবনের হিরণপয়েন্ট যাওয়া যাবে। রাতে ও সকালে লঞ্চ রয়েছে।
১৩
 সুন্দরবনের করমজলঃ

দাকোপ উপজেলা সদর থেকে করমজলের দুরত্ব ৩০ কি:মি:, জেলা শহর থেকে ৫৫ কি:মি:। এখানে নৌপথ ও সড়ক পথে সহজেই ভ্রমন করা যায়।
১৪
 রূপসার পাড়ে খান জাহান আলী সেতুঃ

খুলনা শহর থেকে ইজিবাইক বা রিক্সায় খানজাহান আলী সেতু-তে যা্ওয়া যায় ।
১৫
 চুকনগর বদ্ধভূমিঃ
খুলনা শহর থেকে বাস বা মাহেন্দ্র-তে চুকনগর বদ্ধভূমি যাওয়া যায়

খুলনার ঐতিহ্যবাহী ও বিখ্যাত খাবার সমূহ...




) মেগার কাচ্চি,বিফ চিকেন বিরানিখালিশপুর মেগার মোড় বললেই চিনবে সবাই। খুলনার শ্রেষ্ঠ বিরানি বললে ভুল হবে না। ) চুক নগরের খাসি, সাতক্ষীরার বাসে উঠে বলবেন চুকনগর, নেমেই সামনে দেখবেন আব্বাসের হোটেল। ) জিরো পয়েন্টের গরু খাসিচুকনগরের খাসির ছোট ভাই। ) পিটিআই মোড়ের মিনি চাইনিজচাইনিজ প্যালেস। অনেকেই ভালো বলেনতবে আমার মোটামুটি মানের মনে হয়েছে। ) নিউমার্কেটের মালাই চা। ) নিরালা নং রোডের মাথায় পরাটা আর গরুর (ভুড়ি) রোল। ) খুলনা জর্জকোটের ভিতরে দত্তের হোটেল, বাংলা কুইজিনের জন্যে এখনও পর্যন্ত বেষ্ট। ) সিটি ইন এর ফালুদা । ) নিউমার্কেটের ছোট দোকানের ফুচকা ।১০) নেভি গেটের তৃপ্তি হোটেলের ছানার জীলাপী । ১১) শিল্প ব্যাংক ভবনের পেছনে ফারুক ভাইয়ের হোটেল, ঝাল সমৃদ্ধ রান্না । ১২) পিকচার প্যালেসে আপ্যায়ণের হালিম মোগলাই। ১৩) কাচ্চি ঘরের কাচ্চি বিরানি । ১৪) ক্যাসল সালামের ফালুদাআইস্ক্রিম সমৃদ্ধ। ১৫) মিনা বাজারের পাশে গোলামের পুরি ।  ১৬) মান্নানের চটপটি ফুচকা । ১৭) কুয়েট এর পিছনে বাবার দোয়ার মোরগ পোলাও মুড়ি মিক্সার ।১৮) ফ্রেন্ডস কর্নার, জেলা স্কুলের পাশে, স্নাক্সের জন্যে অসাধারন। ১৯) দৌলতপুর হারুন হোটেলের খাসীর মাংস। ২০) সিটি ইনের চিকেন কর্ণ স্যুপ ২১) খুলনা ভার্সিটির ফলের জুস ২২) খুলনা মেডিকেলের সামনে চাচার পুরি । ২৩) সেফ এন সেভের কোল্ড কফি ২৪) ট্র্যাক স্ট্যান্ডের ইলিশ-গোশত ২৫) ঘোষ ডেয়ারির রসমালাইকরনেসনের পাশে ।২৬) ময়লাপতা মোড়ের চিকেন গ্রিল। ২৭) সাত রাস্তা মোড়ের দুলাভাইর তেহারি। ২৮) সাত রাস্তা মোড়ের বিফ ২৯) গরিব নেওয়াজের পাশে আলুপুরি ৩০) সাতরাস্তা মোড় থেকে ভিতরে নিরামিষ শিঙ্গাড়া ৩১) ফেরিঘাট মোড়ের ফারুকের চাপ ৩২) বি এল কলেজের ঝাল মুড়ি । ৩৩) বি এল কলেজের সামিম হোটেলের শিঙ্গাড়া  । ৩৪) কান্ট্রি লাউঞ্জের কিং বার্গার আর American Chopsuey। ৩৫) ক্যাফে গুনগুনের চিকেন শর্মা ও ব্ল্যাক ফরেস্ট । ৩৬) জেস্কোর কাবাব, হালিম, পরোটামোগলাই পরোটা । ৩৭) বড়বাজারের ইন্দ্র মোহনের মিষ্টি। ৩৮) ফেরিঘাট মোড়ের লাল চা । ৩৯) Burger King এর Mutton Pizza। ৪০) সাহেব এর কবর খানার দুধ চা ওরফে ফান্টু চা :।  ৪১) খুলনা মেডিকেল এর সামনে সিদ্দিকের লেবু চা। ৪২) KU এর ভেতরে তপন এর চা আর সিদ্দিক ভাই এর জুস । ৪৩) সাত রাস্তার মোড়ের মিষ্টি পান । ৪৪) Cornation এর Opposite Hot Heart কাবাব এর সিঙ্গারা সামুচা । ৪৫দৌলতপুর এর সাধন মিষ্টান্ন ভাণ্ডার এর গরম জিলাপি। ৪৬) রোস্টার কিং গ্রিলড বার্গার । ৪৭) বেজেরডাঙ্গার মুসলিমের গরু আর খাসি ।


No comments

Thank you

Theme images by cstar55. Powered by Blogger.